Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

এক নজরে

 কার্যক্রম

  • নারী উন্নয়ন ও সমতার লক্ষ্যে মিলেনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোল (MDG) ও দারিদ্র্য বিমোচন কৌশলপত্রের  (NSAPR) আলোকে নারী উন্নয়ন নীতিমালা বাস্তবায়নকল্পে রাজস্ব ও উন্নয়ন কার্যক্রম গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা।
  • মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রালয়ের অধীন মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মাধ্যমে্ উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার  কার্যালয়, টেকনাফ কর্তৃক নারী উন্নয়নে গৃহীত সরকারি/বেসরকারি উদ্যোগ ও কার্যক্রমের সমন্বয় করা।
  • নারীবান্ধব/অনাবাসিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে বৃত্তিমূলক ও ব্যবহারিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে মহিলাদের আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা হচ্ছে।
  • ভিজিডি কর্মসূচি: বাংলাদেশ সরকারের সর্ববৃহৎ সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসুচি (Safety net programme) দুঃস্থ ও অসহায় এবং শারীরিকভাবে সক্ষম মহিলাদের উন্নয়ন স্থায়ীত্বের জন্য দুই বৎসর ব্যপি বা ২৪ মাস প্রতি নারী প্রতি মাসে ৩০ কেজি খাদ্যশস্য ও প্রশিক্ষণ পেয়ে থাকেন। ভিজিডি মোট সুবিধাভোগীর সংখ্যা  ২৩,৪৬১ জন।
  • দরিদ্র মা’র জন্য মাতৃত্বকাল ভাতা প্রদান কর্মসূচি : দরিদ্রমা ও শিশু মৃত্যু হার হ্রাস, মাতৃদুগ্ধ পানের হার বৃদ্ধি, গর্ভাবস্থায় উন্নত পুষ্টি উপাদান গ্রহণ বৃদ্ধির লক্ষ্যে “দরিদ্র মা”র জন্য মাতৃত্বকাল ভাতা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। সুবিধাভোগীর সংখ্যা  ৯১২ জন।
  • মহিলাদের আত্ম-কর্মসংস্থানের জন্য ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম: বিভিন্ন বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত বিত্তহীন ও দরিদ্র মহিলাদের উৎপাদনমূখী কর্মকান্ডে সম্পৃক্তকরণের মাধ্যমে আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে ক্ষুদ্রঋণ প্রদান করা হয়।
  • নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ কর্মসূচি: ১৯৮৬ সালে নির্যাতনের শিকার নারীদের আইনগত পরামর্শ ও সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে ১ জন আইন কর্মকর্তার সম্বনয়ে  ৪টি পদ নিয়ে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে নারী নির্যাতন প্রতিরোধ কার্যক্রম শুরু হয় যা পরবর্তীতে  জেলা ও উপজেলা মহিলা বিষয়ক  কর্মকর্তার কার্যালয়ে নারীর প্রতি সহিংসতা রোধসহ নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে  কমিটি গঠন এবং বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়।  ইউনিয়ন পর্যায়েও নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ  কমিটি গঠন করা হয়েছে।
  • ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার (ওসিসি): নারী নির্যাতন প্রতিরোধকল্পে মাল্টিসেক্টরাল প্রোগ্রামের অধীনে টেকনাফ উপজেলা  হাসপাতালে ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার (ওসিসি) স্থাপন করা হয়েছে। ওসিসি হতে নির্যাতনের শিকার নারী ও শিশুদের চিকিৎসা সহায়তা, আইনি সহায়তা, পুলিশি সহায়তা, ডিএনএ পরীক্ষা, মানসিক কাউন্সেলিং, আশ্রয় এবং সমাজের পুণর্বাসনের জন্য সহযোগিতা প্রদান করা হয়।
  •  নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে ন্যাশনাল হেল্পলাইন সেন্টার: নারী নির্যাতন প্রতিরোধে মাল্টিসেক্ট্রোরাল কার্যক্রমের মাধ্যমে হেল্পলাইনের ১০৯২১ নাম্বারে তাৎক্ষনিকভাবে আইনী সহায়তা প্রদান। যেকোন মোবাইল হতে ২৪ঘণ্টা এই নাম্বারে ফোন করে নির্যাতনের শিকার নারী ও শিশু তাদের পরিবারের সদস্যসহ যে কেউ প্রয়োজনীয় সাহায্য পেতে পারেন।
  • স্বেচ্ছাসেবী মহিলা সমিতি নিবন্ধন, নিয়ন্ত্রন ও অনুদান বিতরণ: স্বেচ্ছাসেবী মহিলা সংগঠনসমূহের নিবন্ধন প্রদান ও তদারকিসহ তাদের মধ্যে বাৎসরিক অনুদান প্রদান করা হয়।
  • ল্যাকটেটিং মাদার সহায়তা কর্মসূচি: শহর এলাকার দরিদ্র কর্মজীবী দুগ্ধদায়ী মা এবং তাঁদের শিশু- দের সামাজিক নিরাপত্তা বলয়ের মাধ্যমে সার্বিক জীবন যাত্রার মান উন্নয়ন ও কর্মজীবী উপকারভোগী দরিদ্র মা’দেরকে ০২ (দুই) বছর ব্যাপি প্রতিমাসে ৮০০/-টাকা করে ভাতা প্রদান করা হচ্ছ।

  • ক্লাবে সংগঠিত করে সমাজের ইতিবাচক পরিবর্তনে কিশোর কিশোরীদের ক্ষমতায়ণ কর্মসূচি: পরিবার ও সমাজের সহায়ক পরিবেশে কিশোর –কিশোরীদের সমাজ পরিবর্তনের সক্রিয় এজেন্ট হিসাবে ক্ষমতায়ন করতে কিশোর – কিশোরী ক্লাব পরিচালনা ।বাল্যবিবাহ, যৌন হয়রানী রোধকল্পে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে কার্যক্রম চলমান রয়েছে। উপকারভোগী কিশোর কিশোরীর সংখ্যা ২১০ জন।
  • ই-সার্ভিস কর্মসূচ: মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের সকল কার্যক্রম ই-সার্ভিস কর্মসূচরি আওতায় নিয়ে আসা এবং সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে ‘‘মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের কার্যক্রম ই-সার্ভিসের আওতাভূক্তকরণ কর্মসূচ’ি’ নামে  একটি কর্মসূচি নেয়া হয়েছে।